
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদিক সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
রাজধানীর ফরাশগঞ্জ-শ্যামবাজার এলাকা সংলগ্ন বুড়িগঙ্গা নদীতে ৫০ জন যাত্রী নিয়ে লঞ্চ ডুবির ঘটনায় এ পর্যন্ত ২৫টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদিক সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “দুই লঞ্চের সংঘর্ষের কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।”
লঞ্চ ডুবির ঘটনায় কোস্টগার্ড, নৌ পুলিশ, নৌবাহিনী এবং ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল যৌথভাবে উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে।
এর আগে সোমবার সকাল ১০টায় বুড়িগঙ্গা নদীতে লঞ্চডুবির এ ঘটনা ঘটে বলে দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে জানিয়েছিলেন ঢাকা জেলা নৌ পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকা-চাঁদপুর রুটের ময়ূর-২ নামের একটি লঞ্চের ধাক্কায় কমপক্ষে ৫০ যাত্রী নিয়ে ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ রুটের এমভি রিশান মর্নিং বার্ড লঞ্চটি ডুবে যায়। যাত্রীদের অল্প কয়েকজন সাঁতরে নদীর পাড়ে আসতে পারলেও বেশিরভাগই নিখোঁজ রয়ে যান।
সূত্র: টিবিএস
